Dear friend, this page is writing in Bengali Language with Unicode Bengali font. If your system has, no any Bengali Unicode fonts previously installed you unable to read this page. (Excluding this section). You may view this page content with some box, box or nothing. If you really want to solve this problem or want to read this page in Bengali (if you know Bengali) then - Download the Bengali font just CLICK HERE and copy it and paste into C:/WINDOWS/Fonts then you can see. One more Bengali True Type Font for You. Download it and do the same.  If you want to write in Bengali to anywhere just go to Software . One more sentence- you do not read this page with Safari web browser.

---

লেখার মাধ্যমে আগুন ছড়ানো আমার কাজ নয়। কারন আগুন জ্বালানো লেখা আমার দ্বারা সম্ভব নয়। যদি হত তবে দেশলাই শিল্পগুলো বন্ধ করে দিতাম। আমি সাধারন লোক, আমার চোখে যা খারাপ তা খারাপ আবার খুব খারাপও নয়। কারন আমি মানতে বাধ্য। কারন আমার মেরুদন্ড নেই। কারন কেবল বিপদের সময় আমার ভগবানের কথা মনে পড়ে সুখের সময় কেবল বউ বাচ্চার কথা ভাবি।

যখন বুঝতে পারি রাজনৈতিক নেতারা রাজনীতির নামে অপশাসন চালাচ্ছে তখন চুপ করে থাকি, কিন্তু যদি কোন কারনে মনের কাছে জবাবদিহি করতে হয় তখন একটাই পথ খোলা থাকে তা হল কিছু বলা। কাকে বলবো? আমার সাথে অনেকেই সহমত হতে না পারেন। তবে কি আমি চুপ করে থাকবো আচ্ছা তা না হয় থাকা গেলো কিন্তু এখানে আমাকে আটকাচ্ছে কে? তা ছাড়া আমি যা ভাবি তা লেখতেও পারি কারন আমি মনে মনে নিজেকে স্বাধীন ভাবি।

বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার একটা আইন পাশ করলো – ধুমপান নিষেধ। কি জন্য? কারন তামাক ক্যন্সারের কারন। জানি না সরকারের এতগুলো উচ্চ শিক্ষিত লোক বাতানুকুল কামরায় বসে থেকেও কিভাবে এত তালগোল পাকিয়ে গেলো। তারা কি ভাবে নি যে যেখানে সিগারেট বা তামাকের বিক্রি অবাধ সেখানে ধুমপান কি ভাবে বন্ধ হবে? সিগারেট কোম্পানি গুলো সরকারি ভান্ডারে মুদ্রার যোগান বজায় রাখে তাই সেগুলি বন্ধ করা যাবে না। তাই আইন পাশ করে দেশের শিক্ষিত (গবেট) জনগনকে বোঝানো যে দেখো ভাই দেশের নাগরিকদের স্বাস্থ্য সম্বন্ধে সরকার কত সচেতন, কত মহান আইন পাশ করেছে। এদিকে সিগারেট কোম্পানি গুলি নিত্য নতুন ব্রান্ড বার করেই চলেছে। পান দোকান গুলি সিগারেট খেলে স্বর্গপ্রাপ্তির বোর্ড ঝুলিয়ে রেখে সিগারেট বিক্রি করেই চলেছে। যারা খাবার লোক তারা নিয়মিত খেয়েই চলেছে। লাভ কি হচ্ছে সরকার ভাবছে মরুকগে যাক আইনের বলে জরিমানার পথ বেয়ে যদি কিছু আমদানী হয় তবে বাজেট দেখিয়ে কিছু ভোট বাড়লেও বাড়তে পারে।

আর যদি সরকার ভাবে প্রকাশ্য স্থানে সিগারেট বন্ধ করে যদি নতুন ধুমপায়ী তৈরী বন্ধ করা যায়। চালুনী করে কি জল আনা যায়? সরকার তো সেই চেষ্টা করে যাচ্ছে।